মহাকাশ

এই প্রবন্ধে নাসার একটি আবিষ্কারের কথা আলোচনা করা হয়েছে, যেখানে মহাকাশে একটি মুখের ছবি দেখা গেছে, যা নাসা বিজ্ঞানীদের মতে ১৫০টি সূর্যের সমান আকারের। প্রবন্ধটি এই অদ্ভুত ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা করে যে, এত বড় একটি মুখ মহাকাশে আগে কখনো কেন খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এটলান্টা, জিএ-এর জ্যোতির্বিজ্ঞানী আইজ্যাক হকিন্সের মতে, ‘এটি স্পষ্টতই একটি মানুষের মুখের ছবি, যা মহাবিশ্বের অনেক দূরে অবস্থান করছে।’ প্রবন্ধটি ব্যাখ্যা করে যে, এই অবিশ্বাস্য ছবি এক মুহূর্তে স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করা যাচ্ছিল এবং পরবর্তী মুহূর্তে দর্শকদের অবাক করে দেওয়ার মতোভাবে এটি দৃষ্টির বাইরে চলে গিয়েছিল। প্রবন্ধটি অনুমান করে যে, এই ছবি কিছু ‘[প্রযুক্তিগতভাবে] উন্নত স্তরের’ কিছু। এই আবিষ্কারটি প্রথম ছিল, যার জন্য নাসা ধর্মীয় পণ্ডিতদের সাথে পরামর্শ করতে বাধ্য হয়েছিল, কারণ ‘এই ধারণাটি যে এটি আল্লাহর মুখ হতে পারে, তাদের মনে এসেছে।’
সূত্র: ‘NASA Finds Massive Face in Space’ উইটনি আসকিউ দ্বারা, উইকলি ওয়ার্ল্ড নিউজ (৭ মে, ১৯৯৬)।


হযরত গওহার শাহী
তাঁর পবিত্র মহিমা গওহার শাহী-এর ছবির এবং মহাকাশে যে মুখটি দেখা গিয়েছিল তার মধ্যে তুলনা।
সূত্র: মুসকুরাহাত মাসিক পত্রিকা (লাহোর)।
ই ছবিটি তাঁর পবিত্র মহিমা গওহার শাহী-এর, যা আসলে একটি আধ্যাত্মিক সত্তা, যার নাম "তিফল-এ-নূরি"। শুধুমাত্র বিশেষ অলি আল্লাহদের কাছে এটি থাকার গুণাবলী পাওয়া যায়। সুফিদের বিভিন্ন বইতে এর উল্লেখ রয়েছে।